ফটক আটকে শিবিরের বিক্ষোভ, প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের

ফটক আটকে শিবিরের বিক্ষোভ, প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের

এদিকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের পর অবরোধ সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ বেলা ১১টায় দুই নম্বর গেট এলাকায়ছবি: জুয়েল শীল

শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাদের সংঘর্ষের ঘটনার পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক আটকে বিক্ষোভ করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির। একই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ চেয়ে বিক্ষোভ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট। আজ রোববার সকালে পৃথকভাবে তারা এই কর্মসূচি পালন করে। এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় আজ সকালে চট্টগ্রাম-নাজিরহাট রেলপথ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট থেকে হাটহাজারী যাওয়ার সড়কটি অবরোধ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সংঘর্ষের ঘটনায় সকাল ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক আটকে বিক্ষোভ শুরু করেন ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা তিনটি দাবি জানান। দাবির মধ্যে রয়েছে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার, ঘটনার সূত্রপাতের সিসিটিভি ফুটেজ দেওয়া ও নিরাপত্তাচৌকি বসানো। এ সময় শাখা ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক ইসহাক ভূঞা বলেন, ‘গতকাল রাতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার সময় প্রশাসন কয়েকজন নিরাপত্তাকর্মীকে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ঘুরে চলে যায়। এতে শিক্ষার্থীরা আরও বেশি হামলার শিকার হয়।’ তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘হামলার সময় প্রশাসন কোথায় ছিল? প্রশাসন শিক্ষার্থীদের জন্য কী নিরাপত্তা দিয়েছে?

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারও সংঘর্ষ, সহ-উপাচার্যসহ আহত

শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাদের সংঘর্ষের ঘটনার পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক আটকে বিক্ষোভ করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির। একই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ চেয়ে বিক্ষোভ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট। আজ রোববার সকালে পৃথকভাবে তারা এই কর্মসূচি পালন করে। এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় আজ সকালে চট্টগ্রাম-নাজিরহাট রেলপথ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট থেকে হাটহাজারী যাওয়ার সড়কটি অবরোধ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সংঘর্ষের ঘটনায় সকাল ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক আটকে বিক্ষোভ শুরু করেন ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা। এ সময় তাঁরা তিনটি দাবি জানান। দাবির মধ্যে রয়েছে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার, ঘটনার সূত্রপাতের সিসিটিভি ফুটেজ দেওয়া ও নিরাপত্তাচৌকি বসানো। এ সময় শাখা ছাত্রশিবিরের প্রচার সম্পাদক ইসহাক ভূঞা বলেন, ‘গতকাল রাতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার সময় প্রশাসন কয়েকজন নিরাপত্তাকর্মীকে নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ঘুরে চলে যায়। এতে শিক্ষার্থীরা আরও বেশি হামলার শিকার হয়।’ তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘হামলার সময় প্রশাসন